দহগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ একটি অবহেলিত ইউনিয়ন ছিল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ার পর মূল ভূখন্ডের সাথে ছিলো প্রয় ২২ বছর ছিলো বিছিন্ন এখাকার মানুষ রাতরে আধাঁরে পালিয়ে বাংলাদেশে এসে খরচ করতে হতো এমন কি কেহ যদি অসুস্থ্য হয়ে মারা যেত তার কোন চিকিৎসার ব্যবস্থা ছিলোনা ।দহগ্রাম আংঙ্গোরপোতার এমন কোন লোক ছিলোনা যে ভারতের কারাগারে তাকে জেল খাটেছে ।এমন অবস্থায়; মানুষ আর নিজের নিয়ে সংগ্রামী হয়ে ওঠে ।তারা নিজের বাঁচার তাগিতে আবারো ১৯৭১ সালের মত যুদ্ধ করতে থাকে ।অনেক আশার ও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৯২সালে ২৬ জুন দহগ্রামের মানুষ চলার জন্য একটি কড়িডোর পায়, কিন্তু পুরো স্বাধীনতা পায়না।প্রথম অবস্থায় তারা ৬ ঘন্টা এবং ১৮ ঘন্টা তারা কারা রুদ্ধ ভাবে জীবন যাপন করে থাকে। এর পর আওয়ীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১২ ঘন্টা খুলে দেয় এর পর ১২ ঘন্টা আবার তাদের বন্দী অবসায় জীবন যাপন করে হয়।দহগ্রাম আংঙ্গোরপোতার মানুষ পূর্ণ স্বাধীনতা পায় ১৯ অক্টোবার, ২০১১ সাল প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৪ ঘন্টা দহগ্রাম কে মুক্ত করে দেন এবং বিদ্যুৎ এর ব্যবস্থা করে দেন ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস